শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০১৭

আবার ফিরবেই সে।

যে সব ভুলে রাস্তার মাঝে তুলেছ দেয়াল
খুব চেনা রাস্তা  দু’কদম হাঁটলেই যেখানে ফুরিয়ে যেত,
এখন সেখানে নিরশার চাষ চলছে।
নিঃছিদ্র বেষ্টনি দিয়ে তাকে অন্তরীন করা হয়েছে
রাস্তা খোঁড়ার অপরাধে।

আজ সে ফেরারী পাখি-
কুলায় ফেরার অধিকার হারিয়ে
সারাদিন হেঁটেও গন্তব্য নেই কোথাও!
অথচ, সময়ের সাথে হেঁটে গেলে
ভাঙ্গা রাস্তায় বসত পীচ,
বিশুদ্ধ বাতাসে ভরত বুক।

বুকের স্বপ্নগুলো একটু উস্কে দিলে
যেখানে ধরতো আগুন-
এখন সেখানে বৃষ্টিভেজা কাঠের স্তুপ!
আজ পৃথিবীর সবটুকু অক্সিজেন এনেও
জ্বালাতে পারছেনা এক টুকরো কাঠ।

এখন গ্রহণের কাল, ক্ষরণের বেদনা
স্বপ্নরা পালিয়ে দুঃস্বপ্নরা বেঁধেছে বাসা।
নিরাশার রাস্তাগুলো খুব পিচ্ছিল-
বার বার পড়ে যাবার ভয়!
এমন শূন্যঘেরা পিচ্ছিল পথে
হেঁটে যায় এক যুবক।
বুকে তার দুঃস্বপ্ন, চোখের মধ্যে নিরাশা
তবুও সে হেঁটে যায়-
কারণ, সে জানে-
স্বপ্ন-দুঃস্বপ্ন, আশা-নিরাশা, আলো-অন্ধকার
পৃথিবীর বুকে পাশাপাশি বাস করে।।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

একুশের আক্ষেপানুরাগ

বেশ কয়েক বছর থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারির অঙ্গীকার ছিল অফিস আদালতে শতভাগ বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করা। বিদেশী ভাষার ব্যবহার কমানো, ব্যানার, ফেস...